১) দাড়ি রাখলে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সাঃ) খুশি হন!
২) দাড়ি রাখা দ্বারা সকল নবীগণের সাদৃশ্য গ্রহণ করা হয়!
৩) দাড়ি রাখলে নবীজির শাফায়াত লাভ হবে।
৪) দাড়ি রাখলে কবরের আযাব মাফ হবে।
৫) দাড়িওয়ালার প্রতি মানুষের ধারণা ভাল থাকে এবং সে মানুষের দোয়া পায়।
৬) অপরিচিত স্থানে দাড়িওয়ালা মুসলমান মারা গেলে, মুসলমানকিনা চেনার জন্য উলঙ্গ করে খাতনা দেখতে হয় না।
৭) দাড়িতে চেহারার সৌন্দর্য্য বাড়ে এবং বীরত্বের পরিচয় বহন করে।
৮) কিয়ামতের অন্ধকারে মুমিনের দাড়ি নূরে পরিণত হবে।
৯) ঈমান-আমল ঠিক থাকলে দাড়িওয়ালা ব্যক্তি নবী ও ওলীর সাথে সাক্ষাৎ ও হাশর হবে।
১০) দাড়ি রাখলে অনেক পাপ থেকে বেঁচে থাকা যায়।
১১) দাড়ি ইসলামী সভ্যতার অন্যতম প্রতীক।
১২) দাড়ি রাখলে মুনকার- নাকীরের সুওয়াল- জাওয়াব সহজ হয়।
১৩) লম্বা দাড়ি স্বাস্থের ক্ষতিকর জীবানু গুলোকে গলা ওসিনাতে পৌঁছতে দেয় না।
১৪) দাড়ি গলাকে শীত ও গরমের বিরুপ প্রতিক্রিয়া থেকে মুক্ত রাখে।
১৫) দাড়ির অস্তিত্ব যৌন শক্তিকে বৃদ্ধি করে,যা ডাক্তার দ্বারা প্রমাণিত।
১৬) দাড়ি রাখলে পাইরিয়ার মত মারাত্বক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
১৭) দাড়ি রাখলে সেভ করার অনর্থক সময় ও অর্থ অপচয় থেকে বাঁচা যায়।
১৮) দাড়ি দ্বারা গুণাহে জারিয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
১৯) দাড়ি রাখার দ্বারা শারীরিক সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি পায়।
২০) দাড়িতে ক্ষুর বা ব্লেড লাগালে, চোখের রগের উপর আঘাত লাগে। ফলে চোখের জ্যোতি কমে যায় এবং মুখের চামড়া শক্ত হয়ে যায়। তাই দাড়ি রাখলে এই ক্ষতি থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
(বুখারি শরীফ ১৩৫৬, মুসলিম, শরীফ ২২৪২,নাসাইদ ৩৫৪)